Skip to main content

Posts

Yahoo ই-মেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

নানা কারণে অনেকেই নিজের ই-মেইল ঠিকানার পাসওয়ার্ড ভুলে যেতে পারেন। ইচ্ছে করলে ভুলে যাওয়া পাসওয়ার্ড পুনরায় উদ্ধার করা সম্ভব। এক্ষেত্রে কিছু পদ্ধতি রয়েছে। ইয়াহুর ক্ষেত্রে: ইয়াহুতে ঢোকার (লগ-ইন) সময় যখন ঢুকতে পারবেন না তখন লগইন-এর নিচে I can’t access my account-এ ক্লিক করুন। নতুন পৃষ্ঠা এলে I have a problem with my password নির্বাচন করে Next-এ ক্লিক করুন। এরপর My Yahoo! ID is: এ আপনার ইয়াহু ই-মেইল ঠিকানা লিখে Type the code shown বক্সে নিচের কোডগুলো লিখে Next-এ ক্লিক করুন। নতুন পেইজ আসলে Send a message to my alternate email address:-এ আপনার বিকল্প ই-মেইল ঠিকানাটি লিখে Next-এ ক্লিক করুন। আপনার বিকল্প ই-মেইল ঠিকানায় একটি মেইল যাবে এবং সেই মেইলে একটি ওয়েব লিংক থাকবে। ওটায় ক্লিক করলে নতুন পাসওয়ার্ড চাইবে তখন নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার ই-মেইল ঠিকানা পুনরুদ্ধার করতে পারবেন। আপনার ই-মেইল ঠিকানায় যদি বিকল্প ই-মেইল না দেওয়া থাকে বা আপনার বিকল্প ই-মেইলের পাসওয়ার্ডও যদি ভুলে গিয়ে থাকেন তাহলে Send a message to my alternate email address:-এর নিচের অপশনটি Use my secret questions নির্বাচন ক

ঝামেলামুক্ত উইন্ডোজ স্টার্টআপ

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীরা প্রায়ই এক সমস্যায় ভোগেন, সেটা হলো কম্পিউটার চালু হতে বেশি সময় লাগে। এর কারণ অনেকেই মনে করেন, হয়তো বা কম্পিউটারে ভাইরাস আক্রমণ করেছে। হ্যাঁ, ভাইরাসের জন্য এমনটি হতে পারে। কিন্তু এ ছাড়া আরও কারণ থাকতে পারে। বেশি পরিমাণে স্টার্টআপ প্রোগ্রামের (যেগুলো কম্পিউটার চালুর সময় চালু হয়) কারণে এমনটি হতে পারে। এ জন্যেই এই বাড়তি সময় লাগে। আপনি চাইলে এই চালু হওয়ার সময়টি কমিয়ে আনতে পারেন। এ জন্য আপনাকে অপ্রয়োজনীয় বা অপেক্ষাকৃত কম দরকারি প্রোগ্রামগুলো উইন্ডোজের স্টার্টআপ তালিকা থেকে মুছে দিতে হবে। এটি করতে চাইলে সবার আগে স্টার্টে গিয়ে সার্চ বক্সে msconfig লিখে এন্টার করুন (উইন্ডোজ এক্সপির ক্ষেত্রে রান এ গিয়ে msconfig লিখতে হবে)। এবার সিস্টেম কনফিগারেশন উইন্ডো খুললে বাম থেকে ৪ নম্বর ট্যাবে ক্লিক করুন। তাহলে উইন্ডোজের স্টার্টআপ প্রোগ্রামের একটি তালিকা দেখতে পাবেন। তালিকা থেকে অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্নগুলো তুলে দিন। তবে সাবধান, অ্যান্টিভাইরাস এবং মাদারবোর্ডের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করে দেবেন না। কাজ শেষ হয়ে গেলে অ্যাপ্

পেনড্রাইভ ব্যবহারে সতর্ক থাকুন

PC তে ভাইরাস ছড়ানোর জন্য অনেকক্ষেত্রেই দায়ী পেনড্রাইভ। Data স্থানান্তরের জন্য যখন PC তে পেনড্রাইভ লাগানো হয় তখন অনেক সময় পেনড্রাইভ স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু (অটোরান) হয়ে যায় এবং পেনড্রাইভে ভাইরাস থাকলে তা কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু আমরা যদি পেনড্রাইভের অটোরান বন্ধ করে দিই এবং পেনড্রাইভ না খুলে টাস্কবারের নেভিগেটর থেকে বা ফোল্ডার অপশনের মাধ্যমে পেনড্রাইভ ব্যবহার করি, তাহলে কম্পিউটারে ভাইরাস তুলনামূলকভাবে কম ছড়াবে। টাস্কবার থেকে নেভিগেটর করে পেনড্রাইভ ব্যবহার করার জন্য প্রথমে টাস্কবারে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Toolbars থেকে New Toolbar-এ যান। সেখান থেকে My computer নির্বাচন করে ok-তে ক্লিক করুন। দেখবেন টাস্কবারে My computer-এর একটি লিংক এসেছে। এখন কোনো ফোল্ডার বা ফাইলে যেতে চাইলে বা কোনো কিছু ওপেন, কপি, কাট, পেস্ট, ডিলিট করতে চাইলে সেই লিংকের মাধ্যমে গিয়ে ফাইলে ডান বাটনে ক্লিক করে করবেন। পেনড্রাইভ কখনো ডবল ক্লিক করে খুলবেন না। অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে স্কেন করে ফোল্ডার অপশনের সাহায্যে বা মাই কম্পিউটার ওপেন করে অ্যাড্রেসবারের পপ-আপ মেনুতে ক্লিক করে পেনড্রাইভ নির্বাচন করে খুলুন এ

ফায়ারফক্সের কিছু শর্টকাট

মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা বেশ কিছু ব্রাউজার শর্টকাট ব্যবহার করে ইন্টারনেট ব্যবহারকে আরও স্বচ্ছন্দময় ও দ্রুত করে তুলতে পারেন। আপনাদের জন্য তেমন কিছু শর্টকাট নিচে দেওয়া হলো— সরাসরি ওয়েব লিখতে Ctrl + L নতুন পৃষ্ঠা খুলতে Ctrl + N নতুন ট্যাব খুলতে Ctrl + T পরবর্তী ট্যাবে যেতে Ctrl + Tab আগের ট্যাবে যেতে Ctrl + Shift + Tab ট্যাব বন্ধ করার জন্য Ctrl + W পেজ সেভ করতে Ctrl + S পেজ রিলোড অথবা রিফ্রেশ করতে F5 স্ক্রিনজুড়ে ফায়ারফক্স দেখতে F11 হোম পেজে যেতে চাইলে Alt + Home বুকমার্ক করতে চাইলে Ctrl + D সরাসরি সার্চ বক্সে যেতে Ctrl + K লেখাকে বড় করতে চাইলে Ctrl + = লেখাকে ছোট করতে চাইলে Ctrl + – পেজের নিচের দিকে আসতে চাইলে Spacebar পেজের ওপরের দিকে আসতে চাইলে Shift + Spacebar ওয়েব পেজে কোনো কিছু খুঁজতে চাইলে Ctrl + F ব্রাউজিং হিস্টোরি দেখতে Ctrl+ H ডাউনলোড লিস্ট দেখতে Ctrl+ J কম্পিউটার থেকে কোনো ফাইল খুলতে Ctrl+ O ওয়েব পেজ প্রিন্ট নিতে Ctrl+ P পরের শব্দ খুঁজতে চাইলে Alt + N স্বয়ংক্রিয়ভাবে ওয়েব ঠিকানার আগে-পরে www ও .com বসাতে— .com-এর ক্ষেত্রে Ctrl + Enter .net-এর ক্ষে

কম্পিউটারের গতি বাড়ান..... (2)

>> Start থেকে Control Panel-এ যান। Automatic Updates-এ ডবল ক্লিক করুন। Turn off Automatic Updates নির্বাচন করে ok তে ক্লিক করুন। >> My Computer-এর উপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন Advanced নির্বাচন করে নিচে ডান পাশে Error Reporting-এ ক্লিক করুন। Disable নির্বাচন করে ok করুন। >> My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন System Restore-এ ক্লিক করে Turn off System Restore on all drives-এ টিক চিহ্ন দিয়ে ok তে ক্লিক করুন। নতুন একটি উইন্ডো আসলে সেটির yes-এ ক্লিক করুন।

খুব সহজে ও দ্রুত আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে বেশ কয়েকটি সাইটের সার্চ ক্যাটাগরিতে যুক্ত করুন

আমাদের প্রায় সকলেরই ছোট বড় ব্লগ বা ওয়েবসাইট রয়েছে । আমরা আমাদের ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে বিস্তার করার জন্য নানা রকম কৌশল অবলম্বন করে থাকি । তার মধ্যে একটি কোশল হল সার্চ ক্যাটাগরির মাধ্যমে বিস্তার করা । সার্চ ক্যাটাগরি বলতে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট Google, Yahoo বা অনান্য বিভিন্ন সার্চিং সাইটে যুক্ত করা । সার্চিং সাইট গুলোতে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে যুক্ত করলে ব্লগ বা ওয়েবসাইট সার্চ করা মাত্র তা অতি সহজেই সকলে পেয়ে যাবে । বন্ধুরা আজ আমি আপনাদের ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য সুন্দর একটি সাইট উপহার দেব । এই সাইটটির মাধ্যমে আপনি অতি সহজে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে Yahoo Google Bing Alo. Lycos Go Web Crawler Excite Altavista Dogpile সাইট গুলোর সার্চ ক্যাটাগরিতে যুক্ত করতে পারবেন । প্রথমে এই লিংকে ক্লিক করুন । ৫ সেকেন্ড অপেক্ষা করার পর Skip AD এ ক্লিক করুন । এখন সাইটটিতে ঢুকে গেলে দুটি বক্স দেখতে পাবেন । এখন প্রথম বক্সে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের নাম বসান এবং দ্বিতীয় বক্সে আপনার ই-মেইল ID বসান এবং Submit এ ক্লিক করুন । আপনার কাজ শেষ এখন আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে সার্চ করে দেখুন । সা

মেমোরি কার্ড ভাল রাখুন......

কি কি উপায়ে মেমোরি কার্ড ভালো রাখা যায় তা জেনে রাখুন টিপসগুলো হলঃ ১)আপনার মোবাইলে যতটুকু পরিমাণ মেমোরি কার্ড সাপোর্ট করে তার অর্ধেক পরিমাণ মেমোরি কার্ড আপনার মোবাইলে ব্যাবহার করুন। আর তাতে আরও অর্ধেক পরিমাণ ডাটা রাখুন। যেমনঃ যদি আপনার মোবাইল ৪ জিবি মেমোরি কার্ড সাপোর্ট করে তাহলে ব্যাবহার করুন ২ জিবি আর তাতে ডাটা রাখুন ১ জিবি। ২) মেমোরি কার্ডকে কখনই পেন ড্রাইভ হিসেবে ব্যাবহার করবেন না। ৩) কার্ড রিডার এর বদলে ডাটা ক্যাবল ব্যাবহার করুন। কারন, কার্ড রিডার ব্যাবহার করলে মেমোরি কার্ডের ওপর বেশি চাপ পরে। ৪) মোবাইলে একটানা বেশি সময় ধরে গান শোনা  অথবা ভিডিও দেখা উচিত নয়। কারন, এতে মেমোরি কার্ড ও মোবাইলের ব্যাটারি দুটির ওপরই বেশি চাপ পড়ে। ৫) মেমোরি কার্ড ফরম্যাট করার প্রয়োজন হলে কম্পিউটারের বদলে মোবাইল দিয়ে ফরম্যাট করুন।   মনে রাখবেন, মোবাইলের মেমোরি কার্ড শুধুমাত্র মোবাইলের জন্যই তৈরি করা হয়েছে। এটাকে কম্পিউটারে ব্যাবহার না করাই ভালো।