Skip to main content

Posts

Showing posts from April, 2013

Check Site Info in Alexa

If you want to check site info of any blog or website then there are some steps to check site info in Alexa . 1. Go to alexa.com. 2. Click on ''Site Info'' from the menu bar. 3. Enter the URL of blog or website to check site info . 4. Click on ''Get Details'' button to see full site info. 5. Full site info will be appear. These are some steps to check site info of any blog or website on Alexa.

Software Trial Version বানিয়ে ফেলু Full Version

কম্পিউটারে বিভিন্ন প্রয়োজনে আমরা নানারকম সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি।রাগ লাগে তখনই যখন প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি হয় ট্রায়াল ভার্সন,যা একটা নির্দিষ্ট সময়ের পর থেকে আর কাজ করে না। আপনি এই চাইলে এই ট্রায়াল ভার্শন সফটওয়্যারকে ক্র্যাক/সিরিয়াল ছাড়াই আজীবন ব্যবহার করতে পারবেন। এজন্য আপনার লাগবে Time stopper নামক একটি সফটওয়্যার।এই সফটওয়্যার দিয়ে আপনি নির্দিষ্ট একটা সফটওয়্যারের সময়কে বেধে দিতে পারবেন। এর ফলে আপনার ট্রায়াল পিরিয়ড কখনোই শেষ হবে না।সফটওয়্যারটি  Click Here: Time Stopper   ঠিকানা থেকে নামিয়ে। এখন সেটাপ করে চালু করুন। এবার Browse. বাটনে ক্লিক করে যে সফটওয়্যারের সময় বেধে দিতে চান তার exe ফাইলটি select করুন। Chose the new date এ একটা তারিখ নির্ধারন করে দিন। আপনার তারিখটা যেন ট্রায়াল সফটওয়্যারটির ট্রায়াল পিরিয়ডের বাইরে না হয়। এখন ট্রায়াল সফটওয়্যারটির নাম লিখে Create desktop short-cut বাটনে ক্লিক করুন। ডেস্কটপে একটা শর্টকাট তৈরী হবে। এখন থেকে আপনি এই শর্টকাট ব্যবহার করেই ট্রায়াল সফটওয়্যারটি চালু করবেন। ট্রায়াল প্রোগ্রামের আসল শর্টকাটটি ব্যবহার করবেন না।

RECYCLE BIN EMPTY

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে অনেক সময় রিসাইকেল বিনে জমে থাকা অপ্রয়োজনীয় ফাইলগুলেমুছে ফেলার কথা মনে থাকে না।চাইলে আপনি মাউসের ডান ক্লিকে emtpy recycle bin সুবিধা যোগ করে নিতে পারেন। এ জন্য Start/Run-এ গিয়ে notepad লিখে এন্টার করুন। নোটপ্যাড এলে নিচের প্রোগ্রামিং সংকেত হুবহু লিখুন।  [HKEY_CLASSES_ROOT\*\shellex\ContextMenuHandlers\ {645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E} ] @=”Empty Recycle Bin” [HKEY_CLASSES_ROOT\*\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin] @=” {645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E} ” [HKEY_CLASSES_ROOT\Directory\Background\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin] @=” {645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E} ” [HKEY_CLASSES_ROOT\Directory\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin] @=” {645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E }” [HKEY_CLASSES_ROOT\Folder\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin] @=” {645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E} ” এখন File/Save as থেকে All files নির্বাচন করে Save as type হিসেবে। সব শেষে emptyrecyclebin.reg নামে এ

মাত্র ২ মেগাবাইটের একটি সফটওয়্যার দিয়ে বাড়িয়ে নিন পিসির গতি,ডিফ্রাগমেন্টও হবে সহজে

পিসির পারফরম্যান্স কমে যাওয়া বা স্লো হয়ে যাওয়া একটি কমন সমস্যা ।আমি আজকে যে সফটওয়্যারের কথা বলবো সেটি আপনার পিসির পারফরম্যান্স বাড়াতে যথেষ্ট সহায়ক হবে ।আর সফটওয়্যারটির সাইজও খুব বড় নয়।মাত্র ২ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনি পিসির স্পীড বাড়নো ছাড়াও আরো যে সুবিধাগুলো পাবেন তা হলো- -ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট করতে পারবেন দ্রুত। -Ram এর কতটুকু জায়গা ব্যবহার হয়েছে আর কতটুকু খালি আছে জানতে পারবেন। -ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে তৈরী হওয়া অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলতে পারবেন এখন আপনিই ভেবে দেখুন সফটওয়্যারটি আপনার কাজে লাগবে কি না।আমার পিসিতে তো ভালোই কাজে দিচ্ছে। Speeditup নামের এই সফটওয়্যারটি এখান থেকে নামিয়ে নিন- Click here: SpeedItup Free Download ************** 360amigo নামের এই সফটওয়্যারটি এখান থেকে নামিয়ে নিন- Click here: 360amigo Free Download

MS Office -এ বিভিন্ন চিহ্নের ব্যবহার

মাইক্রোসফট অফিসে লেখার সময় সহজেই শর্টকাট ব্যবহার করে বিভিন্ন চিহ্ন ব্যবহার করা যায়। ইংরেজি লেখার সময় রেজিস্ট্রার চিহ্ন (R) ব্যবহার করার জন্য প্রথমে Alt কি চেপে ধরুন এবং কিবোর্ডের নাম্বার প্যাড থেকে ০১৭৪ চাপুন। রেজিস্ট্রার চিহ্ন ইনসার্ট হয়ে যাবে। আবার কপিরাইট চিহ্ন (C) ব্যবহার করার জন্য Alt কি চেপে ধরুন এবং ০১৬৯ চাপুন। ট্রেডমার্ক চিহ্ন (TM) ব্যবহার করার জন্য অষঃ কি চেপে ধরে ০১৫৩ চাপুন।

Pen Drive Speed Up (বাড়িয়ে নিন পেনড্রাইভের জায়গা)

সাধারনত পেন ড্রাইভ FAT, FAT 32 ফাইল সিস্টেমে চলে,ফলে এখানে ফাইল compression বা সংকোচনের কোন সুবিধা পাওয়া যায় না। কিন্তু NTFS ফাইল সিস্টেমে compression সুবিধা রয়েছে।যেমন, ৫০ মেগাবাইটের একটি ফাইল ফরম্যাটের ড্রাইভে মাত্র ৩০ মেগাবাইট জায়গা নেবে।তাই NTFS ফাইল সিস্টেমে পেন ড্রাইভের মেমোরি অনেক সাশ্রয় হয়।আপনার পেন ড্রাইভকে NTFS ফরম্যাটে কনভার্ট করতে Start/Run - এ গিয়ে cmd লিখে কমান্ড খুলন এবং convert X: /FS:NTFS লিখে Enter চাপুন (X এর জায়গায় পেন ড্রাইভ যে ড্রাইভে রয়েছে তার অর হবে, যেমন I ড্রাইভে হলে হবে I)এখন My computer এ গিয়ে পেন ড্রাইভের আইকনে ডান কীক করে Properties এ যান।এখান থেকেCompress Drive to Save Disk Space অপশনে টিক দিয়ে ঙক করুন, এখন Apply To Sub Folders and Files অপশন (যদি আসে) OK করে বের হয়ে আসুন।ব্যস কাজ শেষ। এখন পেন ড্রাইভে কোন ফাইল কপি করলে সেটা খুব বেশী জায়গা নেবে না,ফলে পেন ড্রাইভের মেমোরি অনেক সাশ্রয় হবে।

Speed Up Your Computer RAM (র‌্যামের গতি বাড়িয়ে নিন)

উইন্ডোজ ব্যবহারের সময় অনেক Page File তৈরি হয়, Page File ভার্চুয়াল মেমোরি হিসেবে কাজ করে। কিন্তু এই Page File কম্পিউটারে জমা হয়ে RAM-এর গতি কমিয়ে দেয়। কম্পিউটার বন্ধ করার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে এই ফাইলগুলো আপনি মুছে ফেলতে পারেন। এ জন্য Start থেকে control panel-এ যান। এখান থেকে Administrative Tools/Local Security Policy/Security Settings/Local Policies/Security Options ঠিকানায় যান। ডানপাশের Shutdown : Clear virtual memory page file অপশনে দুই ক্লিক করুন এবং অপশনটি Enable করে OK দিয়ে বের হয়ে আসুন। এখন কম্পিউটার বন্ধের সময় virtual memory page file স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে যাবে। এ ছাড়া Start/run-এ গিয়ে Tree লিখে Enter চাপলে Ram-এর গতি কিছুটা বাড়বে। এই কাজটি মাঝেমধ্যে করলে আপনার কম্পিউটার গতিশীল থাকবে।

ভাইরাসের হাত থেকে পেনড্রাইভ বাচাবেন যেভাবে

ভাইরাসের আক্রমণ থেকে পেনড্রাইভের সুরক্ষার জন্য পেনড্রাইভ কখনো সরাসরি Open অথবা Explore করে না খুলে My computer-এ গিয়ে Address Bar থেকে Drive Letter লিখে ( যেমন I হলে I ) পেনড্রাইভ খুলুন। এ ছাড়া Tools/Folder Options-এ গিয়ে View অপশন থেকে Show Hidden Files and Folders, Hide Extensions for known File Types, Hide Protected Operating System Files চেকবক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে হিডেন সিস্টেম ফাইল শো করুন এবং কোনো সন্দেহজনক হিডেন (*.exe) ফাইল পেলে মুছে ফেলুন। পেনড্রাইভে autorun.inf নামে একটা ফোল্ডার (ফাইল নয়) তৈরি করে রাখুন। ফলে এর জায়গায় autorun.inf ভাইরাস নিজস্ব ফাইল তৈরি করতে পারবে না।

কম্পিউটারের হ্যাং সমস্যা দূর করুন

উইন্ডোজ এক্সপিতে কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় কম্পিউটারের সব কাজ থেমে যেতে পারে (হ্যাং হওয়া)। এ অবস্থায় Not Responding লেখা বার্তা এলে Close বাটনে ক্লিক করতে হয়।এর ফলে সব কাজ বন্ধ হয়ে যায়। ইচ্ছে করলে এ সমস্যাটি এড়ানো যায়। এ জন্য Start বা Run-এ গিয়ে regedit লিখে Enter চাপুন। এখন HKEY_CURRENT_USER/Control Panel/Desktop ঠিকানায় যান। এখন ডানপাশের AutoEndTask অপশনে দুই ক্লিক দিন এবং এখানে Value data হিসাবে 0-এর পরিবর্তে 1 লিখে OK করে বের হয়ে আসুন। এখন Not Responding প্রোগ্রামটি বন্ধ হয়ে গেছে। এর ফলে পিসি হ্যাং হবে না।

copy to folder move to folder

বিভিন্ন প্রয়োজনে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে, ফাইল, ফোল্ডার কপি বা মুভ করা হয়ে থাকে। চাইলে মাউসের ডান ক্লিক মেনুতে copy to folder move to folder নামের দুটি অপশন তৈরি করে ফাইল কপি/মুভ করার কাজটি আরও সহজ করতে পারেন। এ জন্য Start/Run-এ গিয়ে notepad লিখে এন্টার করেন। নোটপ্যাড খুলবে।এবার এতে নিচের সংকেতগুলো হুবহু লিখুন। [HKEY_CLASSES_ROOT\AllFilesystemObjects\shellex\ContextMenuHandlers] [HKEY_CLASSES_ROOT\AllFilesystemObjects\shellex\ContextMenuHandlers\Copy To] @=” {C2FBB630-2971-11D1-A18C-00C04FD75D13} ” [HKEY_CLASSES_ROOT\AllFilesystemObjects\shellex\ContextMenuHandlers\Move To] @=” {C2FBB631-2971-11D1-A18C-00C04FD75D13} ” এখন File/Save as থেকে All files নির্বাচন করুন Save as type হিসেবে। সবশেষে copytomoveto.reg নামে এটি সেইভ করুন। লক্ষ করে দেখুন, নতুন একটি রেজিস্ট্রি আইকন তৈরি হয়েছে। এই আইকনে ক্লিক করে নির্বাচিত করুন। এখন যেকোনো ফাইল/ফোল্ডারে মাউস রেখে ডান ক্লিক করে দেখুন copy to folder ও move to folder নামের নতুন দুটি অপশন এসেছে।

আপনার কম্পিউটার চালাতে কতটুকু বিদ্যুত লাগে?

আপনি কি জানেন? আপনার কম্পিউটার কত টুকু বিদ্যুত খরচ করছে?  ইচ্ছা করলে কম্পিউটারটি কী পরিমাণ বিদ্যুত ব্যবহার করছে তা জানা সম্ভব।  এই কাজটি কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই সহজে করা যাবে জুল মিটার”নামের সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে। মাইক্রোসফট করপোরেশনের রিসার্চ ল্যাবে তৈরি করা এই সফটওয়্যারটি মনিটরের উজ্জ্বলতা, ব্যবহূত মাইক্রোপ্রসেসর এবং অন্যান্য যন্ত্রাংশের ওপর ভিত্তি করে কম্পিউটারের ব্যবহূত মোট বিদ্যুতের পরিমাণ জানিয়ে দেয়। সফটওয়্যারটি http://bit.ly/Joulemeter ঠিকানা থেকে বিনা মূল্যে নামিয়ে ব্যবহার করা যাবে। মনে রাখবেন যে প্রথম আপনার কম্পিউটারে সফটওয়ার টি চালু করার পর  calibration manual entry থেকে ল্যাপটপ অথবা ডেস্কটপ সিলেক্ট করে দিবেন।

Windows 8 সকল ভার্সনের জন্য অফলাইন Activator

উইন্ডোজ ৮ এখন জনপ্রিয়, অনেকে উইন্ডোজ অ্যাক্টিভ করতে পারে না। উইন্ডোজ ৮ ভার্সন সাপোর্ট অফলাইন Activator সফটওয়্যারটি মোটে সকল windows8 Version এ সাপোর্ট করে। এক ক্লিকেই অ্যাক্টিভ! সাপোর্ট ভার্সনগুলো হলঃ Windows 8 [32-64 bit]- metro Windows 8 Enterprise [32-64 bit] Windows 8 Pro Edition  [32-64 bit] Windows 8 Pro With WMC [32-64 bit] যেভাবে উইন্ডোজ ৮ অ্যাক্টিভ করবেন আমার দেখা মতে এই Activator ব্যবহার করা ঝমেলা বিহীন এবং অনেক সহজতর। এতে ইন্টারনেট প্রয়োজন হয় না অর্থাৎ অফলাইনে কাজ সেরে ফেলা যায়। যেভাবে উইন্ডোজ ৮ অ্যাক্টিভ করবেন তার কিছু ইনফর্মেশন দিয়ে দিলাম। প্রথমে ডাউনলোড করে Zip ফাইল এক্সট্রাট করে নিন। এখনActivator টি ‘Run as administrator’ হিসাবে ওপেন করুন। Activar অপশনে ক্লিক করুন। এরপর একটা বক্স আসলে OK ক্লিক করুন। তারপর Activator লোড নেবে এবং প্রসেসিং কাজ শুরু করবে। অ্যাক্টিভেশন প্রসেসিং হওয়ার মধ্যে পিসি রিস্টার্ট নেবে, এবং ফুল অ্যাক্টিভ হয়ে যাবে। Windows 8 Offline Activator || 3.57 MB http://www.mediafire.com/?u

কম্পিউটার ভাইরাসের ইতিহাস

কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের সব থেকে সমস্যার বিষয়টি হলো ভাইরাস। কম্পিউটর ব্যবহার করেন অথচ ভাইরাসের সমস্যায় পড়েন নাই এইরকম কম্পিউটার ব্যবহারকারী খুঁজে পাওয়া বেশ কষ্ট।কম্পিউটার ভাইরাস মূলত এক রকমের প্রোগ্রাম যা অপারেটিং সিস্টেমের বিভিন্ন কাজে বাঁধার সৃষ্টি করে।কম্পিউটারের ছোট ছোট প্রোগ্রাম যে ‍কিভাবে গতিশীল মানুষের গতিরোধ করে দিতে পারে তার প্রমাণ হচ্ছে কম্পিউটার ভাইরাস।বর্দমানে কম্পিউটার ভাইরাস শুধুমাত্র কম্পিউটারে বসে নেইএটি ছড়াচ্ছে পামটন,মোবাইল ফোন ইত্যাদি ছোট ছোট ভিভাইজগুলোতে।তবে সুখের কথা হচ্ছে এদের রুখতে বিশ্বের বড় বড় প্রোগ্রামাররাও বসে নেই।কিন্তু সেই সাখে কম্পিউটার ব্যবহারকারীদেরকেও সাবধাণতা অবলম্বন করতে হবে। ভাইরাস কি ভাইরাস শব্দটির মূল কথা হচ্ছে Vital Information resource Under Seize. এর প্রথম উচ্চারণ ঘটে জীব বিজ্ঞানে ।সাধারণ ভাষায় কম্পিউটারের নিরাপত্তা অংশকে ভেদ করে যে প্রোগ্রাম কম্পিউটার ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়া তার নিজস্ব কাজ সম্পাদনাসহ নিজেকে এক স্থান থেকে অন্যস্থানে স্থানান্তরিত করতে পারে তাকে কম্পিউটার ভাইরাস বলা হয়।কম্পিউটার ভাইরাস তৈরি করা হয় প্রোগ্রাম